শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
রাজশাহী মহানগরীর ১৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আল-মামুনের ইন্তেকাল পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদকের গডফাদারকে নিয়ে রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী’র প্রচারণা রাজশাহীতে নিখোঁজের চার দিন পর শয়নকক্ষ থেকে লাশ উদ্ধার ঢাকায় বড় ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা: ২১ লাখ ভবন ঝুঁকিতে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাজধানীতে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট শেখ হাসিনার রায় ঐতিহাসিক -অন্তর্বর্তী সরকার, শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড বিশেষ ট্রাইব্যুনালের রায়কে ঘিরে কড়া নিরাপত্তা: রাজধানীজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ শুরু, দরিদ্র ও মেধাবীদের পাশে সিটি প্রশাসন পরিবর্তনের প্রতীক দাঁড়িপাল্লা, ভোট দিতে প্রস্তুত জনগণ : অধ্যাপক আবুল কালাম
এইমাত্র পাওয়া
*** নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষ জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম দৈনিক সাদাকালো*** জেলা প্রতিনিধি*** ভিডিও কনটেইনসহ সিভি পাঠান।**dainiksadakalo@yahoo.com**
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার ঘটনায় পুলিশের বয়ানে নতুন মোড়
/ ২০৬ Time View
শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫, ৬:৩৫ অপরাহ্ন
Oplus_131072

অনলাইন ডেস্ক: গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যার নেপথ্যের কারণ জানিয়েছে পুলিশ। হত্যার পর প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, চাঁদাবাজি নয়, বাদশা নামের এক ব্যক্তির ওপর হামলার ঘটনার ভিডিও ধারণ করায় খুন হয়েছেন তুহিন।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ উত্তর) মো. রবিউল ইসলাম এ তথ্য জানান।

এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, আমরা সাংবাদিক তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যাই।সেখানে গিয়ে তুহিনকে মৃত দেখতে পাই। আমাদের তদন্তের প্রয়োজনে আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজে আমরা দেখতে পাই, একজন নারী রাস্তায় একজন পুরুষের সঙ্গে কোনো একটা বিষয় নিয়ে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে যান। সে সময় একজন পুরুষ, একজন নারীকে আঘাত করেন।

আঘাতের সঙ্গে সঙ্গে ওই নারীর পূর্ব পরিচিত ৪-৫ জন চাপতিসহ এসে ওই পুরুষকে আঘাত করেন। একপর্যায়ে ওই পুরুষকে আর সিসি ক্যামেরায় পাওয়া যায়নি। পারে আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, ওই পুরুষ জয়দেবপুর সদর হাসপাতালে আছেন। তার নাম বাদশা মিয়া। তার সঙ্গে আমাদের পুলিশের কথা হয়।

মো. রবিউল ইসলাম বলেন, আমরা তার (বাদশা মিয়া) মাধ্যমে এবং স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পারি, ওই ঘটনাটি সাংবাদিক তুহিন তার মোবাইল ফোনে ধারণ করেন। পরে এই ঘাতকরা তুহিনকে চার্জ করেন। তিনি এই ভিডিও কেন করেছে তা জানতে চান এবং এটা ডিলিট করার জন্য বলেন। এরপর তুহিন যখন ডিলিট করতে রাজি হননি, কিংবা ভিডিওর বিষয়টি অস্বীকার করেন, তখন ওই অবস্থাতেই তার আরপর হামলা চালানো হয় এবং মেরে ফেলে।

তিনি বলেন, মূলত একজন নারীকে কেন্দ্র করে প্রথমে একটি হামলার ঘটনা এবং পরে একটি হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এখন পর্যন্ত আমাদের তদন্তে এর বাইরে অন্য কিছু উঠে আসেনি।

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category